Wellcome to National Portal
Main Comtent Skiped

Title
Information on the Development Activities Implemented by the Bangladesh Water Development Board in the Last 14 years in Bhola District.
Image
Attachments

ভোলা জেলায় গত ১৪ বছরে পানি উন্নয়ন বোর্ড কর্তৃক বাস্তবায়িত উন্নয়নমূলক কার্যক্রমের  তথ্য


উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়নঃ

২০০৮-০৯ অর্থ-বছর হতে ২০২১-২২ অর্থ-বছর পর্যন্ত সময়কালে সরকারের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির আওতায় ভোলা জেলার ১৩টি প্রকল্প বাস্তবায়িত হয়েছে। বর্তমানে ৩টি প্রকল্প বাস্তবায়নাধীন রয়েছে। বাস্তবায়িত ও বাস্তবায়নাধীন এ প্রকল্পসমূহের মাধ্যমে এই ১৪ বছরে সরকারের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির আওতায় ভোলা জেলার প্রায় ৩৪৮২.০৭ কোটি টাকা ব্যয় হয়।


বাস্তবায়িত প্রকল্পসমূহ:

১।

ভোলা জেলার দৌলতখান ও বোরহানউদ্দিন উপজেলায় মেঘনা নদীর ভাঙ্গন হতে পোল্ডার নং-৫৬/৫৭ রক্ষা প্রকল্প (মেয়াদকালঃ জানুয়ারী, ২০১৬ হতে জুন, ২০২১, প্রকল্প ব্যয় প্রকৃত ব্যয়ঃ ৫৩২.৭০ কোটি টাকা)।



২।

মেঘনা নদীর ভাংগন হতে ভোলা জেলার সদর উপজেলাধীন রাজাপুর ও পূর্ব ইলিশা ইউনিয়ন রক্ষার্থে তীর সংরক্ষণ প্রকল্প (মেয়াদকালঃ ডিসেম্বর, ২০১৫ হতে জুন, ২০২১, প্রকৃত ব্যয়ঃ ৩৩১.১৯ কোটি টাকা)।



৩।

মেঘনা-নদীর ভাঙ্গন হতে ভোলা জেলার বোরহান উদ্দিন উপজেলায় শাহবাজপুর গ্যাস ফিল্ড রক্ষা প্রকল্প (ফেজ-২) (মেয়াদকালঃ মার্চ, ২০১০ হতে জুন, ২০১৭, প্রকৃত ব্যয়ঃ ১৮৪.০২ লক্ষ টাকা)।



৪।

ভোলা শহর রক্ষা প্রকল্প (৩য় পর্যায়) (মেয়াদকালঃ নভেম্বর, ২০১২ হতে জুন, ২০১৬, প্রকৃত ব্যয়ঃ ১০৫.৯০ কোটি টাকা)।



৫।

ভোলা জেলা শহর সংরক্ষণ প্রকল্প (ফেজ-২) (মেয়াদকালঃ জুলাই, ২০০৭ হতে জুন, ২০১০, প্রকৃত ব্যয়ঃ ২২.৮০ কোটি টাকা)।



৬।

ভোলা জেলাধীন লালমোহন উপজেলার অতি ঝুঁকিপূর্ণ অংশে ভাঙ্গন রক্ষা প্রকল্প (মেয়াদকালঃ জুলাই, ২০০৫ হতে জুন, ২০০৯, প্রকৃত ব্যয়ঃ ২৩.০৯ কোটি টাকা)।



৭।

ভোলা জেলার চর‍ফ্যাশন ও মনপুরা শহর রক্ষা সংরক্ষণ প্রকল্প (মেয়াদকাল জুলাই’২০০৯ হতে জুন’২০১৭ পর্যন্ত, প্রকৃত ব্যয় ১৬৫.৩৩ কোটি টাকা)



৮।

ভোলা জেলার লালমোহন উপজেলায় ঝুঁকিপূর্ণ অংশে নদী তীর সংরক্ষণ (২য় পর্যায়) (মেয়াদকাল জুলাই’২০১৩ হতে জুন’২০১৭ পর্যন্ত; প্রকৃত ব্যয় ১২৯.২০ কোটি টাকা)



৯।

মেঘনা নদীর ভাঙ্গন হতে ভোলা জেলার চরফ্যাশন পৌর শহর সংরক্ষণ প্রকল্প (মেয়াদকাল জুলাই’২০১৬ হতে জুন’২০২০ পর্যন্ত, প্রকৃত ব্যয় ২৬৩.১০ কোটি টাকা)



১০।

ভোলা জেলার মেঘনা নদীর ভাঙ্গন থেকে মনপুরা উপজেলার রামনেওয়াজ লঞ্চঘাট এলাকা রক্ষা এবং তেতুলিয়া নদীর ভাঙ্গন থেকে চরফ্যাশন উপজেলার ঘোষেরহাট লঞ্চঘাট এলাকা রক্ষা প্রকল্প (মেয়াদকাল জানুয়ারি’২০১৭ হতে জুন’২০২০ পর্যন্ত, প্রকৃত ব্যয় ২৯৪.৪০ কোটি টাকা)



১১।

নদী তীর সংরক্ষণের মাধ্যমে মেঘনা নদীর ভাঙ্গন হতে ভোলা জেলার তজুমদ্দিন উপজেলা সদর সংরক্ষণ প্রকল্প (মেয়াদকাল জুলাই’২০১৬ হতে জুন’২০২১ পর্যন্ত, প্রকৃত ব্যয় ৬০২.০২ কোটি টাকা)



১২।

মেঘনা নদীর ভাঙ্গন হতে ভোলা জেলার লালমোহন উপজেলাধীন লর্ড হার্ডিঞ্জ ও ধলিগৌরনগর বাজার রক্ষা প্রকল্প (মেয়াদকাল জুলাই’২০১৮ হতে জুন’২০২২ পর্যন্ত, প্রকৃত ব্যয় ৩৪৫.৭৪ কোটি টাকা)



১৩।

ভোলা জেলার চরফ্যাশন উপজেলাধীন তেঁতুলিয়া নদীর ভাঙ্গন হতে বকসি লঞ্চঘাট হতে বাবুরহাট লঞ্চঘাট পর্যন্ত প্রতিরক্ষা ও ড্রেজিং এবং কুকরী-মুকরী দ্বীপ বন্যা নিয়ন্ত্রণ প্রকল্প (মেয়াদকাল জুলাই’২০১৮ হতে জুন’২০২২ পর্যন্ত,  প্রকৃত ব্যয় ৪৮২.৫৮ কোটি টাকা)


বাস্তবায়নাধীন প্রকল্পসমূহ:

১।

ভোলা জেলার মুজিবনগর ও মনপুরায় উপকূলীয় বাঁধ পুনর্বাসন, নিষ্কাশন ব্যবস্থার উন্নয়ন ও তীর সংরক্ষণ (১ম পর্যায়) (মেয়াদকাল এপ্রিল’ ২০২২ হতে সেপ্টেম্বর’ ২০২৫ পর্যন্ত, ডিপিপি ব্যয়ঃ ১০৯২.৭০ কোটি টাকা;  প্রকৃত ব্যয় ০.০০ কোটি টাকা)



২।

তজুমদ্দিন ও লালমোহন উপজেলায় উপকূলীয় বাঁধ পুনর্বাসন, নিষ্কাশন ব্যবস্থার উন্নয়ন ও তীর সংরক্ষণ (১ম পর্যায়) (মেয়াদকাল এপ্রিল, ২০২২ হতে ৩০ জুন, ২০২৫ পর্যন্ত, ডিপিপি ব্যয়ঃ ১০৯৬.৬০ কোটি টাকা; প্রকৃত ব্যয় ০.০০ কোটি টাকা)



৩।

ভোলা জেলার দৌলতখান উপজেলাধীন দৌলতখান পৌরসভা ও চকিঘাট এবং অন্যান্য অধিকতর ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা মেঘনা নদীর ভাঙ্গন হতে রক্ষা প্রকল্প (মেয়াদকাল জানুয়ারি, ২০২১ হতে জুন, ২০২৪ পর্যন্ত, ডিপিপি ব্যয়ঃ ৫২২.৫৬ কোটি টাকা; প্রকৃত ব্যয় ৫২.৪৪ কোটি টাকা)


সিসিটিএফ প্রকল্প বাস্তবায়নঃ

২০০৮-০৯ অর্থ-বছর হতে ২০২১-২২ অর্থ-বছর পর্যন্ত সময়কালে সরকারের জলবায়ু পরিবর্তন ট্রাস্ট ফান্ডের (সিসিটিএফ) আওতায় ভোলা জেলায় ৫টি প্রকল্প বাস্তবায়িত হয়েছে। বাস্তবায়িত এ প্রকল্পসমূহের মাধ্যমে এই ১৪ বছরে সিসিটিএফ’র আওতায় ভোলা জেলায় প্রায় ৩৫.৫৫ কোটি টাকা ব্যয় হয়।


বাস্তবায়িত প্রকল্পসমূহ:

১।

জলবায়ু পরিবর্তনজনিত প্রভাব হতে ভোলা জেলার বোরহানউদ্দিন উপজেলাধীন তেঁতুলিয়া নদীর ভাঙ্গন হতে খায়েরহাট বাজার ও ২৫ শয্যা বিশিষ্ট সরকারী হাসপাতাল প্রাকৃতিক বিপর্যয় হতে রক্ষা প্রকল্প (মেয়াদকাল নভেম্বর’২০১৫ হতে জুন’২০১৮ পর্যন্ত, প্রকৃত ব্যয়ঃ ৬.৯৪  কোটি টাকা)



২।

জলবায়ু পরিবর্তনজনিত প্রভাব হতে ভোলা জেলার সদর উপজেলাধীন পশ্চিম ইলিশা ইউনিয়নের গাজীবাড়ী ও জাঙ্গালিয়া এলাকা রক্ষা প্রকল্প (মেয়াদকাল নভেম্বর’২০১৫ হতে জুন’২০১৮ পর্যন্ত, প্রকৃত ব্যয়ঃ ৪.৯৭ কোটি টাকা)



৩।

জলবায়ু পরিবর্তন জনিত প্রভাব হতে ভোলা জেলার চরফ্যাশন উপজেলাধীন চর কুকরী-মুকরী দ্বীপ প্রাকৃতিক বিপর্যয় থেকে রক্ষা প্রকল্প (মেয়াদকাল অক্টোবর’২০১২ হতে জুন’২০১৪ পর্যন্ত, প্রকৃত ব্যয় ১৪.৮৫ কোটি টাকা)।



৪।

জলবায়ু পরিবর্তন জনিত প্রভাবের কারণে ভোলা জেলার তজুমদ্দিন এবং লালমোহন উপজেলাধীন পোল্ডার নং-৫৬/৫৭ এর বেড়ীবাধের স্লোপ ও নদীতীর সংরক্ষণ প্রকল্প (মেয়াদকাল জুলাই’২০১৩ হতে জুন’২০১৬ পর্যন্ত, প্রকৃত ব্যয় ৩.৯৯ কোটি টাকা)।



৫।

জলবায়ু পরিবর্তন জনিত প্রভাবের কারণে ভোলা জেলার তজুমদ্দিন উপজেলাধীন চাচড়া ইউনিয়নে পোল্ডার নং-৫৬/৫৭ এর কিঃমিঃ ৬৬.৭০০ হতে ৬৮.০০০ পর্যন্ত = ১.৩০০ কিঃমিঃ বেড়ীবাধের স্লোপ সংরক্ষণ প্রকল্প (মেয়াদকাল জানুয়ারি’২০১৬ হতে ডিসেম্বর’২০১৭ পর্যন্ত, প্রকৃত ব্যয় ৪.৮০ কোটি টাকা)।




প্রকল্প বাস্তবায়নের ফলে ভোলা জেলায় বিগত ১৪ বছরে অবকাঠামোগত উন্নয়নঃ

ক্রমিক

উন্নয়ন কার্যক্রম

১৪ বছরে পরিমাণগত অর্জন

প্রকল্প বাস্তবায়নের ফলে উপকারভোগী শ্রেণী

উন্নয়ন কার্যক্রমপ্রকল্প বাস্তবায়নের ফলে সার্বিক আর্থ-সামাজিক প্রভাব

নদী তীর ভাঙ্গনরোধে তীর সংরক্ষণ কাজ

৫৭.৩১০ কিঃমিঃ নদী তীর সংরক্ষণ কাজ

* নদী তীর সংরক্ষণ প্রকল্প বাস্তবায়নের ফলে নদী তীরবর্তী জনগণ ও জনপদ উপকৃত হয়। সরকারী- বেসরকারী এবং ঐতিহাসিক স্থাপনাসহ ফসলি জমি নদী ভাঙ্গন হতে রক্ষা পায়।

* উল্লেখযোগ্য সংরক্ষণকৃত এলাকাঃ ভোলা সদর, দৌলতখান, দৌলতখান পৌরসভা, বোরহানউদ্দিন, শাহবাজপুর গ্যাসফিল্ড, তজুমদ্দিন সদর, লালমোহন উপজেলা কমপ্লেক্স, চরফ্যাশন পৌর শহর, শশীভূষন থানা ইত্যাদি।

* নদীভাঙ্গন রোধের ফলে জনপদ স্থায়িত্ব পেয়েছে। জমির মূল্য বৃদ্ধি পেয়েছে।

* নদীভাঙ্গনে সর্বস্বান্ত হওয়া হতে রক্ষা পাওয়ায় সুবোবিধাভোগীরা চরম দারিদ্র্যের মুখোমুখি হওয়া থেকে রক্ষা পেয়েছে।

* ফসলী জমি রক্ষা পাওয়ায় উৎপাদিত ফসল দেশের খাদ্যে স্বয়ংস্পূর্ণতা অর্জনে বিশাল ভূমিকা রাখছে।

* প্রকল্প এলাকাসমূহের আর্থ-সামাজিক উন্নতি হয়েছে।

নদ-নদী ড্রেজিং/ পুনঃখননের মাধ্যমে নাব্যতা বৃদ্ধি

২৪.৯০০ কিঃমিঃ নদী ড্রেজিং/পুনঃখনন

* পানি দ্রুত নিষ্কাশন হতে সমর্থ হওয়ায় তা নদী তীরবর্তী এলাকাসমূহে বন্যা ও নদী ভাঙ্গনের ঝুঁকি হ্রাস করে। এর ফলে নদী তীরবর্র্তী বিস্তীর্ণ এলাকার জনগণ ও জনজীবন উপকৃত হয়। ফসলী জমি নদী ভাঙ্গন ও বন্যার ঝুঁকিমুক্ত হয়।

* সমাপ্তকৃত নদী ড্রেজিং/পুনঃখনন-তেঁতলিয়া নদী (১৭.৯০০ কিঃমিঃ), মেঘনা (৭.০০ কিঃমিঃ)


* নদী তীরবর্তী এলাকাসমূহে বন্যা ও নদী ভাঙ্গনের ঝুঁকি হ্রাস পেয়েছে।

* বন্যার প্রকোপ হ্রাস পেয়েছে।

* নদী ভাঙ্গন হ্রাস পেয়েছে এবং নদী তীর স্থায়িত্ব পেয়েছে।

* ভূ-গর্ভস্থ পানির স্তর বৃদ্ধি পেয়েছে।

* সম্পূরক সেচ সহায়ক পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে।

* ফসলী জমি বন্যা ও নদী ভাঙ্গন হতে রক্ষা পাওয়ায় উৎপাদিত ফসল দেশের খাদ্যে স্বয়ংস্পূর্ণতা অর্জনে বিশাল ভূমিকা রাখছে।

* প্রকল্প এলাকাসমূহের আর্থ-সামাজিক উন্নতি হয়েছে।

সেচধর্মী প্রকল্প বাস্তবায়নের মাধ্যমে সেচ ব্যবস্থার সুষম, সমন্বিত ও টেকসই উন্নয়ন

৬ টি সেচ অবকাঠামো

* প্রকল্পসমূহের আওতায় ফসলি জমি বন্যামুক্ত করা হয়েছে এবং সেচ সুবিধার সম্প্রসারণ ঘটেছে।

* প্রকল্প এলাকায় ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধি পেয়েছে।

* প্রকল্প এলাকায় ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধি পেয়েছে।

* বন্যায় ফসলহানির ঝুঁকি হ্রাস পেয়েছে।

* প্রকল্প এলাকায় উৎপাদিত ফসল দেশের খাদ্যে স্বয়ংস্পূর্ণতা অর্জনে বিশাল ভূমিকা রাখছে।

* প্রকল্পসমূহের নৈমিত্তিক রক্ষণাবেক্ষণের জন্য অংশীদারিত্বমূলক পানি ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে নারীর ক্ষমতায়ন হয়েছে।

* প্রকল্প এলাকাসমূহের আর্থ-সামাজিক উন্নতি হয়েছে।

বন্যা নিয়ন্ত্রণ ও নিষ্কাশন ব্যবস্থার উন্নয়ন

১৪.১০০ কিঃমিঃ বাঁধ নির্মাণ;


৪৪.৫০০ কিঃমিঃ বাঁধ পুনর্বাসন/ পুনরাকৃতিকরণ;


২১.২০০ কিঃমিঃ খাল পুনঃ খনন;


১০ টি পানি কাঠামো নির্মাণ;


১১ টি পানি কাঠামো পুনর্বাসন/ মেরামত;

* প্রকল্পসমূহের আওতায় ফসলি জমি সহ নদী তীরবর্তী বিস্তীর্ণ এলাকা বন্যামুক্ত করা হয়েছে এবং সেচ সুবিধার সম্প্রসারণ ঘটেছে।

* প্রকল্প এলাকাসমূহে বন্যার পানি নিয়ন্ত্রণে অবকাঠামো নির্মাণ ও নিষ্কাশন খাল খননের ফলে পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থার উন্নতি হয়েছে।

* প্রকল্প এলাকায় ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধি পেয়েছে।

* সমাপ্তকৃত খাল পুনঃখনন ৪টি উপজেলায় ৫টি খাল,


* নদী তীরবর্তী এলাকাসমূহে বন্যার ঝুঁকি হ্রাস পেয়েছে।

* বন্যার প্রকোপ হ্রাস পেয়েছে।

* বন্যায় জানমালের ক্ষয়-ক্ষতি ও ফসলহানির ঝুঁকি হ্রাস পেয়েছে।

* ফসলী জমি বন্যা হতে রক্ষা পাওয়ায় উৎপাদিত ফসল দেশের খাদ্যে স্বয়ংস্পূর্ণতা অর্জনে বিশাল ভূমিকা রাখছে।

* প্রকল্প এলাকাসমূহের আর্থ-সামাজিক উন্নতি হয়েছে।

অন্যান্য উল্লেখযোগ্য কার্যক্রমঃ

  • ভোলা জেলায় ২০২০ হতে ২০২২ সাল পর্যন্ত  নদী ক্যাপটিাল ড্রেজিং এর প্রাপ্ত ড্রেজড ম্যাটেরিয়াল দ্বারা নদীতীর সংলগ্ন তেঁতুলিয়া নদীতে  ১.০০ বর্গ কিঃমিঃ এবং মেঘনা নদীতে ১.৫০ বর্গ কিঃমিঃ ভূমি পুনরুদ্ধার হয়েছে।